হাহাহা! কিছু মনে করবো কেন অনোন? আমি তো বরং খুশি হলাম, যে তুমি নেটওয়ার্কটা নিয়ে কিছুখন ভেবেছো।
আসলে এই পোস্টের নেটওয়ার্কটা কোন ভাবেই ফেসবুক বা ইন্টারনেটকে রিপ্রেজেন্ট করেনা। কারন ইন্টারনেট মানেই কানেক্টিভিটি। এই নেটওয়ার্কের {১,২,৩} এবং {১৪,১৫,১৬,১৭,১৮} ভার্টেক্স সেট দুটো আলাদা আলাদা কম্পোনেন্ট। ওয়ার্ল্ডওয়াইডওয়েব (www)-এ তুমি নতুন একটা ওয়েবপেজ (বা এই পোস্টের ভাষায় একটা ভার্টেক্স) এ্যাড করলে, সেটা যদি অন্য ওয়েবসাইট গুলোর সাথে কানেক্টেড না হয়, তাহলে তার ওয়েবসাইট হওয়ার কোন যোগ্যতাই নেই। তাই, www নিজে একটা ১-কম্পনেন্ট বিশিষ্ট জায়ান্ট নেটওয়ার্ক। আমার মনে হয়, ফেসবুকের ব্যাপারটাও তাই।
হয়ত প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে এই ধরনের আলাদা আলাদা কম্পনেন্ট ওয়ালা নেটওয়ার্ক নিয়ে ঘেঁটে কী লাভ?
লাভ আছে। যখন নেটওয়ার্কে কোন ফ্লো থাকে, সেটা আইডিয়া, ডিজিজ, ইলেক্ট্রিসিটি বা ক্যান্ডিক্রাশসাগা যা-ই হোক না কেন, তখন এই কম্পনেন্ট ওয়াইজ ব্যাপারটা ইম্পর্ট্যান্ট হয়ে দাঁড়ায়। কারন, কোন একটা ইম্পর্ট্যান্ট এজ ফেইল করলে পুরো নেটওয়ার্ক থেকে একটা অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
আমি এই নেটওয়ার্কটি বানিয়েছি যাতে করে সংজ্ঞা গুলো বোঝাতে বার বার ছবি আঁকতে না হয়। এছাড়া এটার তেমন কোন বাস্তবতা নেই। জাস্ট একটা থিওরেটিকাল গ্রাফ।
থ্যাংকিউ রেজা! আসলে সিলিন্ড্রিকাল কোওর্ডিনেটের প্রবলেমটাতে আরো কিছু ডিটেইল লেখা উচিত ছিল। আমার উদ্দেশ্য ছিল ফরমুলাগুলাকে তাড়াতাড়ি বের করে আনা। আরেকটু সময় দাওয়া যেত সত্যি। যাহোক, তুমি নির্দ্বিধায় যেকোন অংশের ডিটেইলড এক্সপ্ল্যানেশন চাইতে পারো। আমি সময়-সুযোগ মত এ্যাড করে দেব। যে কোন অংশ নাবুঝতে পারলে অবশ্যই অবশ্যই জানাও। কারন লেখা গুলো সহজ হলে অনেক মানুষের আগ্রহ তৈরি হবে।
হাহাহা! কিছু মনে করবো কেন অনোন? আমি তো বরং খুশি হলাম, যে তুমি নেটওয়ার্কটা নিয়ে কিছুখন ভেবেছো।
আসলে এই পোস্টের নেটওয়ার্কটা কোন ভাবেই ফেসবুক বা ইন্টারনেটকে রিপ্রেজেন্ট করেনা। কারন ইন্টারনেট মানেই কানেক্টিভিটি। এই নেটওয়ার্কের {১,২,৩} এবং {১৪,১৫,১৬,১৭,১৮} ভার্টেক্স সেট দুটো আলাদা আলাদা কম্পোনেন্ট। ওয়ার্ল্ডওয়াইডওয়েব (www)-এ তুমি নতুন একটা ওয়েবপেজ (বা এই পোস্টের ভাষায় একটা ভার্টেক্স) এ্যাড করলে, সেটা যদি অন্য ওয়েবসাইট গুলোর সাথে কানেক্টেড না হয়, তাহলে তার ওয়েবসাইট হওয়ার কোন যোগ্যতাই নেই। তাই, www নিজে একটা ১-কম্পনেন্ট বিশিষ্ট জায়ান্ট নেটওয়ার্ক। আমার মনে হয়, ফেসবুকের ব্যাপারটাও তাই।
হয়ত প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে এই ধরনের আলাদা আলাদা কম্পনেন্ট ওয়ালা নেটওয়ার্ক নিয়ে ঘেঁটে কী লাভ?
লাভ আছে। যখন নেটওয়ার্কে কোন ফ্লো থাকে, সেটা আইডিয়া, ডিজিজ, ইলেক্ট্রিসিটি বা ক্যান্ডিক্রাশসাগা যা-ই হোক না কেন, তখন এই কম্পনেন্ট ওয়াইজ ব্যাপারটা ইম্পর্ট্যান্ট হয়ে দাঁড়ায়। কারন, কোন একটা ইম্পর্ট্যান্ট এজ ফেইল করলে পুরো নেটওয়ার্ক থেকে একটা অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
আমি এই নেটওয়ার্কটি বানিয়েছি যাতে করে সংজ্ঞা গুলো বোঝাতে বার বার ছবি আঁকতে না হয়। এছাড়া এটার তেমন কোন বাস্তবতা নেই। জাস্ট একটা থিওরেটিকাল গ্রাফ।
থ্যাংকিউ রেজা! আসলে সিলিন্ড্রিকাল কোওর্ডিনেটের প্রবলেমটাতে আরো কিছু ডিটেইল লেখা উচিত ছিল। আমার উদ্দেশ্য ছিল ফরমুলাগুলাকে তাড়াতাড়ি বের করে আনা। আরেকটু সময় দাওয়া যেত সত্যি। যাহোক, তুমি নির্দ্বিধায় যেকোন অংশের ডিটেইলড এক্সপ্ল্যানেশন চাইতে পারো। আমি সময়-সুযোগ মত এ্যাড করে দেব। যে কোন অংশ নাবুঝতে পারলে অবশ্যই অবশ্যই জানাও। কারন লেখা গুলো সহজ হলে অনেক মানুষের আগ্রহ তৈরি হবে।
এবং এসেই তোমার পাইথন জেম গুলো পড়া শুরু করেছি। একদিনে শেষ করার সময় পাচ্ছিনা। তবে সব পড়ে জানাব। 😀
থ্যাঙ্কিউ মারুফ, তবে আনন্দিত হয়োনা। Stay hungry. 🙂
মন ভালো হয়ে গেল রফিক। 🙂
I happily appreciate your shordari, Awnon! 😀 Thanks for the complementary arguments about slopes.
এত মানুষ দেখে আমি হাঁ হয়ে গিয়েছিলাম।
চমৎকার এ্যাপ্প। 😀
জানতামই না।
বেশ কিছু সাইট এমন অনলাইন কম্পাইলিং করতে দেয়। ওগুলোও কাজে আসে। তবে এটার জুড়ি নেই।
waiting for the rigor. go ahead.
i guess we talked about it some months ago. so i shouldn’t be the answerer. 😀