বর্গমূলের ২য় সভা ছিলো গত ২৫শে জানুয়ারি,সাথে ছিলো পিঠা খাওয়ানোর আয়োজন।তাই( পিঠা খাওয়ার জন্য) আমরা উপস্থিত হলাম সায়েন্স লাইব্রেরীর সামনে।
কিন্তু আমরা দেখলাম পিঠার কোনো খবরই নাই।পিঠার কথা শুনে সোহান পুরো একদিন ছিল না খেয়ে,সুদেষনা তার দুইটি বন্ধুকে নিয়ে এসেছিলো পিঠা খাওয়াবে বলে।অবশেষে পিঠা দখতে না পেয়ে তারা চলে গেলো।তার কিছুক্ষন পর আরিফিন ভাইকে পিঠাওয়ালার সাথে উদ্ধার করা হলো।এইদিকে ক্ষুধায় যেখানে আমাদের কারোরই মুখ থেকে কোনো কথাই বের হচ্ছিলো না,পিঠাওয়ালাকে দেখতে পেয়ে আমাদের মধ্যে প্রাণের সঞ্চার হলো।
শুরু হলো আড্ডা।এইবারের বর্গমূলের আড্ডায় ছিলো মেয়েদের উপস্থিতি।সবচেয়ে ভালো লাগার বিষয় ছিলো বড় ভাইরা আমাদের জন্য পরিবেশ পরিস্থিতি একটু সহজ করে দেওয়ায় আমরা কথা বলতে বিব্রতবোধ করিনি।যাই হোক আলোচনার বিষয় ছিলো অনেক।পিঠা ও খাওয়া হলো অনেক।আমরা যখন পিঠা খাচ্ছি তখন ফাহিম ভাই আলোচনার বিভিন্ন বিষয়গুলো খাতায় লিখতে লিখতে পিঠা তো খেতেই পারলেন না উপর দিয়ে কলমের মাথাই ভেঙ্গে ফেললেন :p।আর অন্যদিকে আরিফিন ভাই এবং যুনায়েদ ভাই পিঠার কাছে দাঁড়িয়েই আছেন :p।
সবচেয়ে মজার আলোচনার বিষয়টি ছিলো গেম বানানো নিয়ে পরিকল্পনা,যেখানে সবাই তাদের ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করে।আর এই বিষয় এ গালিব ভাই আমাদের আগ্রহের মাত্রা আরো বাড়িয়ে তুলেন।
আমরা আশা করি সামনের আলোচনাগুলোতে মানুষের উপস্থিতি আরো বাড়বে….. এইজন্য আরো খাবারের আয়োজন হবে। 😀
পিঠাময় সন্ধার আরো কিছু মুহূর্ত…….
5 comments
Skip to comment form
(Y)
এত মানুষ দেখে আমি হাঁ হয়ে গিয়েছিলাম।
ম্যাথের এক আপুর নাকি রেস্টুরেন্ট আছে?
পরের বার সেখানে হানা দেয়া যায় না গালিব ভাই???
সভার ভিতর আমি একমাত্র ঘুমাছিলাম ???
ইয়েহ ! শেষ ছবিটায় আমাকে দেখতে পেলাম ! ধন্যবাদ।
পিঠা না থাকলে মিটিংয়ে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকা সম্ভব ছিলো না। সামনের আড্ডায় আরো ভালো খাবার-দাবার থাকলে মিটিং আরও প্রাণবন্ত হবে। 😛