বর্গমূলের ৩য় সভা ছিলো গতকাল । যেহেতু আমাদের এখন গ্রীষ্মকালীন ছুটি চলছে তাই অনেকেই আমাদের আড্ডায় ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও থাকতে পারেন নি। আসলে ইচ্ছা ছিলো সবাই তাদের বাসায় যাওয়ার আগে একটা আড্ডা হোক। যাই হোক নানা কারণে একটু পিছানো হয়ে গেছে। তারপর ও জুনিয়ররা এসেছিস, অনেক ভালো লাগলো। আর জুলফিকার ভাইকে ধন্যবাদ যে ভাই এত ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও এসেছেন।
আড্ডা দিয়েছিলাম আমরা CSE ডিপার্টমেন্টের পিছনে চা এর দোকানের সামনে কারণ আড্ডার সাথে চা থাকাটা জরুরী 😀 । যাই হোক অনেক কথা বার্তা হলো। জুনিয়রদের অভিজ্ঞতা শুনলাম। বড় ভাইরা অনেক উপদেশও দিলেন। অনেক ভালো লাগলো যে বর্গমূলের ব্যাপারে জুনিয়রদের আগ্রহ ছিলো অনেক। বর্গমূল কি ? এর প্রয়োজন কেন ? অনেক ধরনের প্রশ্ন ছিলো তোদের । আশা করি বুঝতে পেরেছিস।
অনেক কথা বার্তা শেষে অবশ্যই খাওয়া দাওয়া ও ছিলো । যাই হোক , আমদের আড্ডা চললো অনেকক্ষণ। প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেলো তারপরও আড্ডা শেষ হয় না !
এরকম আড্ডা ইন্ শা আল্লাহ প্রতি মাসেই আমরা দিবো। তখন হয়তো আমরা সবাই থাকতে পারব। আর সিনিয়র-জুনিয়র মিলে আড্ডা দেয়ার মজাই আলাদা। আর সিনিয়ররা যদি ‘এমন‘ হয় তাহলে আড্ডা অনেক হবেই । :p
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এখানে ‘এমন’ বলতে আমি ভালো বুঝিয়েছি 😀 । যাই হোক , আড্ডার কিছু মুহূর্তঃ
4 comments
Skip to comment form
সীমা আমরা নানানভাবে লঙ্ঘন করি। এভারেস্টের সীমা লঙ্ঘিত হয়েছে, সমুদ্রসীমা লঙ্ঘিত হয়েছে, সীমান্ত আইন লঙ্ঘিত হয়েছে কিন্তু এত্তগুলা সুন্দর(!!!) ছবি দিয়ে সৌন্দর্যসীমা লঙ্ঘন আর কোনোদিন, পৃথিবীর ইতিহাসে হয় নি। অভিনন্দন! আপনি সৌন্দর্যের সীমা লঙ্ঘন করেছেন। সানগ্লাস পরে লাইকাইলাম, কারণ আমার চোখ ঝলসে যাবে! চর্মচক্ষে এই সৌন্দর্য অবলোকন না করাই শ্রেয়! 🙂
ডিপার্টমেন্ট এ ঢোকার পর ভাল অভিজ্ঞতার মধ্যে এই আড্ডা একটা 🙂
ঘুমের কারণে মিটিং টা মিস করলাম 🙁
Next meeting e sobai ke soman pradhanno dite hobe. Borgomul ekta poribar, eta jeno poribar er moton thake….;)