প্রথমেই বলে রাখি, এই সিরিজটা শেষ হবে কিনা, গ্যারান্টি দিতে পাচ্ছিনা। সুন্দর করে ভূমিকা-টুমিকাও লেখার অবস্থা নেই। বহুদিন ধরে ইচ্ছে করছিল পার্টিকেল ফিজিক্স নিয়ে কিছু লিখি নিজের মত করে। কিন্তু সেই প্রস্তুতিও শেষ হয়না, লেখাও শুরু হয়না। এরই মধ্যে হিগস এবং অংলে’ (Englert) পদার্থবিদ্যায় ২০১৩ সালের নোবেল পেয়ে গেলেন। আবারো তথাকথিত “ঈশ্বরকণা” নিয়ে মানুষ একটু উৎসাহ প্রকাশ করতে থাকল। এই সময় ফে’সবুকে রেজা জানালো হিগস নিয়ে তার জিজ্ঞাসা। সেটারই ফলাফল এই সিরিজ-পোস্ট।
হিগস বোসন এবং হিগস ফিল্ড নিয়ে অনেক কথা সহজ করে লিখে ছবি এঁকে কথা বলে প্রকাশ করা হয়েছে। একটু সময় নিয়ে গুগল করলেই সব বেরিয়ে পড়বে। আমি সহজ পথে এগুতে চাইনা। এই পোস্টটায় রিগরাস ভাবে হিগস মেকানিজম নিয়ে লিখতে চাই। কিন্ত সেটার জন্য আগেভাগেই কিছু ব্যাপার জানা প্রয়োজন। যেমন সিমেট্রি, যেমন লাগ্রাঞ্জিয়ান মেক্যানিক্স, যেমন স্পন্টেনিয়াস সিমেট্রি ব্রেকিং, এবং আরো কিছু জিনিসপত্র। ওগুলো ছাড়া লিখলে এটাও পপুলার সায়েন্সের একটি লেখা হয়ে যাবে, ম্যাথম্যাটিশিয়ানদের ভবিষ্যতে কাজে লাগবেনা। তাই ভাবছি প্রিরিকুয়িজিট গুলোও যতটুকু জানি লিখব।
উমম.. নাহ। পপুলার সায়েন্সের মত করে কয়েক লাইন লেখাটাও জরুরী। পরের পোস্ট থেকে লেখা শুরু করছি। ততক্ষণে মানুষ গুলোর সাথে একটু পরিচিত হওয়া দরকার।
কোনটা কে, সেটা হোমওয়ার্ক দিয়ে দিলাম।
: -)
সাম্প্রতিক মন্তব্য