আমি কোনদিনও নেটওয়ার্ক সায়েন্স পড়ি নি। ৫ মিনিটে যা বুঝলাম সেটাই একটু হাবিজাবি লিখব।
“আমি চাইলেই ভার্টেক্স-১ থেকে ভার্টেক্স-৪ -এ পৌঁছতে পারিনা।”
Path dependency এর একটা আভাস পাচ্ছি।
আমি গালিব ভাইকে অ্যাড করলে ধীমান দা কে দেখতে পাব ফ্রেন্ড সাজেশন এ, এছাড়া পাওয়ার সম্ভাবনা কম। কারন আমার ফ্রেন্ড লিস্টে এমন কেউ নাই যারা উনাদের সাথে পড়েন। যদিও অনেক মানুষজন কারনে অকারনে তাদের অ্যাড মেরে বসে আছে। যতক্ষন কানেকশন এর ইন্টেন্সিটি একটা সারটেন লেভেলে না যাবে ততক্ষন আমি তাদের আমার ফ্রেন্ড সাজেশনে দেখব না, বা দেখার সম্ভাবনা কম।
“১৪ থেকে ১৫, ১৬ তে যেতে পারি”
১৫ থেকে ৩ দিকে যাওয়া যায়, কিন্তু ১৪ থেকে শুধু ১৫ তে যাওয়া যায়। এখানে ফেসবুকের সাথে মিলিয়ে কোন কিছু তৈরি করতে পারলাম না। যদি ধরে নেই, ১৫ হচ্ছে আমার ফেসবুকের সেটিং এবং ১৪,১৬,১৭,১৮ একেক টা সেটিং এর ট্যাব, যেমন প্রাইভেসি সেটিং, নোটিফিকেশন, ইত্যাদি। যেটা স্বাভাবিক ভাবেই আমাকে বলে দিচ্ছে ১৪ থেকে ১৬ তে যেতে হলে ১৫ তে এসে তারপর যেতে হবে। কিন্তু এখানে আমি আমার উদাহরণ ব্যাবহার করলে আটকে যাব, আগে ব্যাক করে আলাদা আলাদা সেটিংস এ যেতে হত, আজকাল ওগুলো আলাদা আলাদা ট্যাবে থাকে বা’ দিকে, ধরে নিচ্ছি তাদের নতুন ডিজাইন বানানোর সময় এই গ্রাফটা ভালোমতন অদল বদল করা হয়েছে।
আরও কিছু উদাহরণ দেয়ার ছিল, কিন্তু এতটুকেই মনে হয় আমার মাইর খাইতে হবে।
একমাত্র ফেসবুক থেকে দূরে থাকলেই মনে হয় এসব হাবিজাবি উদাহরণ দেয়া যায়। ফাইজলামি করার আর জায়গা নাই তো আমার। এখানেই একটু করলাম, কিছু মনে করবেন না ভাই।
এতোদিন পরে লিখব আর এর মধ্যে প্রথম কমেন্ট পড়বে গালিব ভাইয়ের এটা চিন্তাও করি নি। ধন্যবাদ ভাই। আমাকে ফেসবুকে পাবেন না, ছেড়ে দিয়েছি। এখন অন্য সাইটগুলোতে থাকি, সারাদিন অঙ্ক করতে থাকি, যদি নতুন কিছু শিখতে পারি, বিজ্ঞান তো আমাকে দিয়ে হলো না, দেখি অঙ্ক করতে শিখতে পারি কি না।
সবচেয়ে যে জিনিসটা ভালো হয়েছে সেটা হচ্ছে IOSTAT এর ব্যাপারটা। এর মানে হলো ইনপুট আউপুট স্ট্যাটাস। যদি ডেটা ঠিকমতন READ করা হয় তাহলে মেমরিতে সবসময় 0 value পাঠানো হবে। মানে যখন আমরা নন জিরো ভ্যালু পাবো তখন বুঝব যে ফাইলের সব ডেটা মেমরিতে নেয়া হয়ে গেছে।
মনে হয় সবাই এমনিতেই বুঝে গেছে, তাও একটু বৃথা সর্দারি করলাম। ভুল ভাল বলে থাকলে আগেই ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
লুপ মাঝেমাঝে এক লাইনে লেখা যায়, সবসময়ে না। ও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে একটা অ্যারে তে একই ডেটা বারবার রেখেছে। আরো কয়েক সময়ে লুপ টা একবারে লেখা যেতো। এটা নির্ভর করে যে ডেটাগুলো রাখবো সেগুলোর কোন প্যাটার্ন আছে কি না। লেখা ভালো হয়েছে।
যাদের বুঝতে সমস্যা হচ্ছে তাদের জন্য – ত্রিমাত্রিক জ্যামিতি নিয়ে ঘাটাঘাটি করলেই বুঝতে পারবে স্লোপ জিনিস টা যেটা ছোটকালে শিখেছি, সেটা কলেজ ইউনিভার্সিটি তে এসে গ্র্যাডিয়েন্ট হয়ে যায়। কারণ তখন আমাদের one variable এর জায়গায় multivariable function নিয়ে কাজ করতে হয়। সেহেতু total derivative এর ব্যাপারটাও খাটে না এখানে। এজন্য Partial Derivatives এর সাহায্য নিতেই হয়।
এখনও না বুঝলে উপরের surface টার দিকে তাকাও। মনে করো তুমি খাড়া ওই পাহাড়ের মতন জিনিসটায় উঠছ। যতই উপরে উঠবে, ততই কষ্ট হবে, কারণ তোমার নড়াচড়া করার জায়গা কমে জাচ্ছে [যারা ধরতে পেরেছো, h is approaching to 0, কেন লিখি এটা নিশ্চয় নতুনভাবে টের পাচ্ছ]। দেখো যে উপরের ভেক্টর ফিল্ডে, যতই ভেক্টরগুলো (০,০) এর দিকে আসছে, প্রতিটা ভেক্টরের নড়াচড়া করার ক্ষমতা চলে যাচ্ছে।
কি হবে মুখস্থ করে, যদি দুনিয়াতে অঙ্কের মজাটাই না বুঝলাম? 🙂 একটু সর্দারি করলাম বলে ক্ষমা চাচ্ছি গালিব ভাই। আজকালকার মানুষ আপনার, আমার কারো লেখার মর্ম বুঝবে না। খালি কমপ্লেন করে বুঝি না বুঝি না।
Summary: In 3D geometry, gradient gives us the value of the steepest (greatest) slope.
Back in school and while doing 2D geometry, we learn the concept of rise over run. In 3D geometry, this concept becomes abstract and we need to deal with partial differentials.
“আসলে শিক্ষকদের ভরসা নাই (নো অফেন্স)”
এইতো বাবা এই প্রথমবার আমার কাছে তোর ক্রিটক্যাল পয়েন্টে সেকেন্ড ডিফারেন্সিয়াল নেগেটিভ হইল। তারপরেও জিগাই, কোন ফাংশন নিসিলি? 😀 চিন্তা করতে থাক।
সবাই পড়লে কথা নাই, কিন্তু সবাই না পড়লে ২ খান কথা আছে। সবাই (ইনক্লুডিং ইউরস ট্রুলি) কিন্তু পড়তে চান না।
অ্যাপ্লিকেশান দেখে ভাল লাগলে ভাল। ভাল না লাগলে ২ খান কথা আছে।
কারো কি ম্যাথেম্যাটিকা ভালো লাগে (আমার নিজের ছাড়া)? মনে তো হয় না, কারণ প্রথমেই মানুষ চিন্তা করবে এটা কি খাবো না মাথায় দিবো? তাদের ধারনাটা পরিষ্কার কইরা দাও। তারপরও দেখবা কাজ হচ্ছে না। তখন লিখতে পারবা “কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না”।
বুঝলা কিছু? ক্রিটিক্যাল পয়েন্টে সেকেন্ড ডিফারেন্সিয়াল কত হবে সেটা ইকুয়েশনের ডিগ্রীর উপরে নির্ভর করে। কত ডিগ্রীর ইকুয়েশন নিয়েছ? 😀
Permanent link to this article: https://www.borgomul.com/profile/
স্বাগতম, বর্গমূল ব্লগে।
সাম্প্রতিক মন্তব্য
on Fortran with Code::BlocksForTran এখনও STEM সম্পর্কিত ছাত্র এবং শিক্ষকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং...
আমি কোনদিনও নেটওয়ার্ক সায়েন্স পড়ি নি। ৫ মিনিটে যা বুঝলাম সেটাই একটু হাবিজাবি লিখব।
“আমি চাইলেই ভার্টেক্স-১ থেকে ভার্টেক্স-৪ -এ পৌঁছতে পারিনা।”
Path dependency এর একটা আভাস পাচ্ছি।
আমি গালিব ভাইকে অ্যাড করলে ধীমান দা কে দেখতে পাব ফ্রেন্ড সাজেশন এ, এছাড়া পাওয়ার সম্ভাবনা কম। কারন আমার ফ্রেন্ড লিস্টে এমন কেউ নাই যারা উনাদের সাথে পড়েন। যদিও অনেক মানুষজন কারনে অকারনে তাদের অ্যাড মেরে বসে আছে। যতক্ষন কানেকশন এর ইন্টেন্সিটি একটা সারটেন লেভেলে না যাবে ততক্ষন আমি তাদের আমার ফ্রেন্ড সাজেশনে দেখব না, বা দেখার সম্ভাবনা কম।
“১৪ থেকে ১৫, ১৬ তে যেতে পারি”
১৫ থেকে ৩ দিকে যাওয়া যায়, কিন্তু ১৪ থেকে শুধু ১৫ তে যাওয়া যায়। এখানে ফেসবুকের সাথে মিলিয়ে কোন কিছু তৈরি করতে পারলাম না। যদি ধরে নেই, ১৫ হচ্ছে আমার ফেসবুকের সেটিং এবং ১৪,১৬,১৭,১৮ একেক টা সেটিং এর ট্যাব, যেমন প্রাইভেসি সেটিং, নোটিফিকেশন, ইত্যাদি। যেটা স্বাভাবিক ভাবেই আমাকে বলে দিচ্ছে ১৪ থেকে ১৬ তে যেতে হলে ১৫ তে এসে তারপর যেতে হবে। কিন্তু এখানে আমি আমার উদাহরণ ব্যাবহার করলে আটকে যাব, আগে ব্যাক করে আলাদা আলাদা সেটিংস এ যেতে হত, আজকাল ওগুলো আলাদা আলাদা ট্যাবে থাকে বা’ দিকে, ধরে নিচ্ছি তাদের নতুন ডিজাইন বানানোর সময় এই গ্রাফটা ভালোমতন অদল বদল করা হয়েছে।
আরও কিছু উদাহরণ দেয়ার ছিল, কিন্তু এতটুকেই মনে হয় আমার মাইর খাইতে হবে।
একমাত্র ফেসবুক থেকে দূরে থাকলেই মনে হয় এসব হাবিজাবি উদাহরণ দেয়া যায়। ফাইজলামি করার আর জায়গা নাই তো আমার। এখানেই একটু করলাম, কিছু মনে করবেন না ভাই।
এতোদিন পরে লিখব আর এর মধ্যে প্রথম কমেন্ট পড়বে গালিব ভাইয়ের এটা চিন্তাও করি নি। ধন্যবাদ ভাই। আমাকে ফেসবুকে পাবেন না, ছেড়ে দিয়েছি। এখন অন্য সাইটগুলোতে থাকি, সারাদিন অঙ্ক করতে থাকি, যদি নতুন কিছু শিখতে পারি, বিজ্ঞান তো আমাকে দিয়ে হলো না, দেখি অঙ্ক করতে শিখতে পারি কি না।
সবচেয়ে যে জিনিসটা ভালো হয়েছে সেটা হচ্ছে IOSTAT এর ব্যাপারটা। এর মানে হলো ইনপুট আউপুট স্ট্যাটাস। যদি ডেটা ঠিকমতন READ করা হয় তাহলে মেমরিতে সবসময় 0 value পাঠানো হবে। মানে যখন আমরা নন জিরো ভ্যালু পাবো তখন বুঝব যে ফাইলের সব ডেটা মেমরিতে নেয়া হয়ে গেছে।
মনে হয় সবাই এমনিতেই বুঝে গেছে, তাও একটু বৃথা সর্দারি করলাম। ভুল ভাল বলে থাকলে আগেই ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
লুপ মাঝেমাঝে এক লাইনে লেখা যায়, সবসময়ে না। ও যেটা করেছে সেটা হচ্ছে একটা অ্যারে তে একই ডেটা বারবার রেখেছে। আরো কয়েক সময়ে লুপ টা একবারে লেখা যেতো। এটা নির্ভর করে যে ডেটাগুলো রাখবো সেগুলোর কোন প্যাটার্ন আছে কি না। লেখা ভালো হয়েছে।
One of the best articles I have come across in this site so far. Keep up the good work.
Be Crazy, Be Simple, and never control your heart and soul, because the function associated with it tends to infinity.
Thank you bhai 🙂
যাদের বুঝতে সমস্যা হচ্ছে তাদের জন্য – ত্রিমাত্রিক জ্যামিতি নিয়ে ঘাটাঘাটি করলেই বুঝতে পারবে স্লোপ জিনিস টা যেটা ছোটকালে শিখেছি, সেটা কলেজ ইউনিভার্সিটি তে এসে গ্র্যাডিয়েন্ট হয়ে যায়। কারণ তখন আমাদের one variable এর জায়গায় multivariable function নিয়ে কাজ করতে হয়। সেহেতু total derivative এর ব্যাপারটাও খাটে না এখানে। এজন্য Partial Derivatives এর সাহায্য নিতেই হয়।
এখনও না বুঝলে উপরের surface টার দিকে তাকাও। মনে করো তুমি খাড়া ওই পাহাড়ের মতন জিনিসটায় উঠছ। যতই উপরে উঠবে, ততই কষ্ট হবে, কারণ তোমার নড়াচড়া করার জায়গা কমে জাচ্ছে [যারা ধরতে পেরেছো, h is approaching to 0, কেন লিখি এটা নিশ্চয় নতুনভাবে টের পাচ্ছ]। দেখো যে উপরের ভেক্টর ফিল্ডে, যতই ভেক্টরগুলো (০,০) এর দিকে আসছে, প্রতিটা ভেক্টরের নড়াচড়া করার ক্ষমতা চলে যাচ্ছে।
কি হবে মুখস্থ করে, যদি দুনিয়াতে অঙ্কের মজাটাই না বুঝলাম? 🙂 একটু সর্দারি করলাম বলে ক্ষমা চাচ্ছি গালিব ভাই। আজকালকার মানুষ আপনার, আমার কারো লেখার মর্ম বুঝবে না। খালি কমপ্লেন করে বুঝি না বুঝি না।
Summary: In 3D geometry, gradient gives us the value of the steepest (greatest) slope.
Back in school and while doing 2D geometry, we learn the concept of rise over run. In 3D geometry, this concept becomes abstract and we need to deal with partial differentials.
সবচেয়ে বেসিক প্যারাবোলা কোনটা? 🙂
“আসলে শিক্ষকদের ভরসা নাই (নো অফেন্স)”
এইতো বাবা এই প্রথমবার আমার কাছে তোর ক্রিটক্যাল পয়েন্টে সেকেন্ড ডিফারেন্সিয়াল নেগেটিভ হইল। তারপরেও জিগাই, কোন ফাংশন নিসিলি? 😀 চিন্তা করতে থাক।
লেখাটা ভালোই হইসে, কিন্তু কিছু কথা আছে।
সবাই পড়লে কথা নাই, কিন্তু সবাই না পড়লে ২ খান কথা আছে। সবাই (ইনক্লুডিং ইউরস ট্রুলি) কিন্তু পড়তে চান না।
অ্যাপ্লিকেশান দেখে ভাল লাগলে ভাল। ভাল না লাগলে ২ খান কথা আছে।
কারো কি ম্যাথেম্যাটিকা ভালো লাগে (আমার নিজের ছাড়া)? মনে তো হয় না, কারণ প্রথমেই মানুষ চিন্তা করবে এটা কি খাবো না মাথায় দিবো? তাদের ধারনাটা পরিষ্কার কইরা দাও। তারপরও দেখবা কাজ হচ্ছে না। তখন লিখতে পারবা “কয়লা ধুইলে ময়লা যায় না”।
বুঝলা কিছু? ক্রিটিক্যাল পয়েন্টে সেকেন্ড ডিফারেন্সিয়াল কত হবে সেটা ইকুয়েশনের ডিগ্রীর উপরে নির্ভর করে। কত ডিগ্রীর ইকুয়েশন নিয়েছ? 😀